সোমবার (১ জুলাই) রাজধানীর মতিঝিলে এনসিটিবি’র সম্মেলন কক্ষে ২০১৯-২০২০ সালের একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির বাধ্যতামূলক বাংলা সাহিত্য পাঠ, বাংলা সহপাঠ ও ইংরেজি বই বাজারজাতকরণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তারা।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, ‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) অন্যান্য সরকারি অফিসের মতো কোনও প্রতিষ্ঠান নয়। এটি একটি বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান। এখানে যারা চাকরি করেন তাদের দায়িত্বশীল হতে হবে। এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নতুন প্রজন্মকে গড়ে তোলার জন্য শিক্ষাক্রম নির্ধারণ করা হয়। শিক্ষাক্রম নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে কনটেন্ট যুগোপযোগী হতে হবে। বিষয়বস্তু অবশ্যই চতুর্থ শিল্পবিপ্লব মোকাবিলা করার মতো উপযোগী হতে হবে। শিক্ষার্থীদের মানসিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে পাঠ্যবই প্রণয়ন করতে হবে। বিনোদনের মাধ্যমে যে শিক্ষা দেওয়া হয় তা খুবই টেকসই হয়।’
উল্লেখ্য, এবার বাজারে ৩০ লাখ বইয়ের চাহিদা রয়েছে। তার মধ্যে ২০ লাখ বই ইতোমধ্যে দেশের ৬৪টি জেলার চার হাজার বইয়ের দোকানে সরবরাহ করা হয়েছে। এনসিটিবি চেয়ারম্যান অধ্যাপক নারায়ণ চন্দ্র সাহার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. সোহরাব হোসাইন, কারিগরি ও মাদ্রাসা বিভাগের সচিব মুন্সী শাহাবুদ্দীন আহমেদ।