নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম বলেন, ‘বন্যপ্রাণী নিরাপত্তা ও সংরক্ষণ আইন-২০১২ অনুযায় এসব প্রাণীর চামড়া সংরক্ষণ ও বিক্রি করা অপরাধ। আমরা দোকানটি থেকে বিভিন্ন প্রাণীর ২৮৮টি চামড়া উদ্ধার করেছি। এছাড়া চামড়া ও শিং দিয়ে তৈরি বিভিন্ন সামগ্রী জব্দ করা হয়েছে। এই অপরাধে দোকানের মালিক ও কর্মচারীকে এক বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বন্যপ্রাণী শিকার ও চামড়া বিক্রি করা নিষিদ্ধ। তারা এগুলো দিয়ে বিভিন্ন সামগ্রী বিক্রি করে, যা অপরাধ। আমরা দোকানটি সিলগালা করে দিয়েছি।’