ভিপি নুর বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘কক্ষটি তালাবদ্ধ দেখে ডাকসু কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. শিবলী রুবাইয়াতুল ইসলামকে অনেকবার ফোন দিয়েছি। তবে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরকে বিষয়টি জানালে তিনি কিছুই করতে পারবেন না বলে জানান। নিরুপায় হয়ে তালা ভেঙে ডাকসুতে নিজ কক্ষে প্রবেশ করি।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী বলেন, ডাকসুর যেহেতু একটি নিজস্ব নির্বাহী বডি রয়েছে, তাই আমি ভিপিকে বলেছি কোষাধ্যক্ষের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে।
মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক আল মামুনের অভিযোগ, ডাকসু ভিপির একটি ফোনালাপ গণমাধ্যমে ফাঁঁস হয়েছে। সেখানে ভিপি নুর অনৈতিক অর্থ লেনদেনের বিষয় কথা বলেছেন। আমরা মনে করি ডাকসু ভিপি হয়ে এ ধরনের অনৈতিক কাজে জড়িত থাকার দায়ে সে আর পদে থাকতে পারে না।
তবে, মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের এইসব নেতারা ছাত্রলীগেরই একটি অংশ বলে দাবি করেন ভিপি নুর। তিনি পাল্টা চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলেন, যদি মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চের নেতারা অনৈতিক লেনদেনের প্রমাণ দিতে পারেন, তাহলে সঙ্গেই সঙ্গেই পদত্যাগ করবো।
আরও পড়ুন:
ডাকসু ভিপির কক্ষে তালা