আদালতে গোলাম আযমের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী সুব্রত চৌধুরী। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সৈয়দ মামুন মাহবুব, আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।
গোলাম আযমের বিরুদ্ধে ২০০৮ সাল থেকে ২০১২ সালের ২২ অক্টোবর পর্যন্ত ২৪৪ জনের ভুয়া নাম-ঠিকানা ব্যবহার করে ও তাদের চাকরিজীবী দেখিয়ে ২ কোটি ৩৫ লাখ ৪৭ হাজার টাকা ঋণ তুলে আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে। পরে এ ঘটনায় একটি মামলা করে দুদক। এছাড়া ভুয়া ভাউচারের মাধ্যমে আরও ২৪ লাখ ৬৪ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে আরও তিনটি মামলা করে দুদক।
এই চার মামলায় গোলাম আযম হাইকোর্টে জামিন আবেদন করলে আদালত তা খারিজ করে তাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিলেন।