শনিবার (১৮ জানুয়ারি) রাজধানীর কোতোয়ালি থানাধীন বাংলাবাজার চৌরাস্তা মোড় এলাকায় নবম দিনের মতো জনসংযোগ করার সময় তিনি এ কথা বলেন।
ইশরাক বলেন, ‘আমি গতকাল কদমতলী, শ্যামপুর, যাত্রাবাড়ী এলাকার বেহাল অবস্থা দেখেছি। এই চিত্র শুধু যাত্রাবাড়ী, কদমতলী অথবা শ্যামপুরেরই নয়। এটা পুরো ঢাকারই চিত্র। এর কারণ, বর্তমান ক্ষমতাসীনরা অনির্বাচিত। ভোটে নির্বাচিত হলে জনগণের কাছে সরকারের দায়বদ্ধতা থাকে। অনির্বাচিত সরকার ও মেয়রের জবাবদিহিতা না থাকায় ঢাকার এই বেহাল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।’
ইশরাক হোসেন বলেন, ‘সিটি নির্বাচনে বিএনপির পক্ষে জনগণের জোয়ার উঠেছে। এই জোয়ারে সকারের সব চক্রান্ত ভেসে যাবে। নির্বাচিত হলে নগরবাসীর সমস্যা সমাধানে স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদী কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করবো।’
ইশরাক বলেন, ‘গত ১৩ বছরে ঢাকা ধ্বংস করা হয়েছে। বাস অনুপযোগী এই শহরকে বাসযোগ্য করে গড়ে তোলাই হবে আমার প্রধান কাজ। আমি আপনাদের ভোটে নির্বাচিত হলে জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দেওয়াসহ ঢাকাকে ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নেবো। ক্লিন ঢাকা গড়ে তুলতে সব ধরনের পদক্ষেপ নেবো।’
এসময় অন্যদের মধ্যে বিএনপির যুগ্মমহাসচিব হাবিব-উন নবী খান সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, অ্যাডভোকেট আবদুস সালাম আজাদ, এসএম জিলানী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক কাজী আবুল বাশার, যুব দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু তার গণসংযোগে অংশ নেন।