আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। সোনালী ব্যাংকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী জাকির হোসেন এবং ব্র্যাক ব্যাংকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসাদুজ্জামান।
এর আগে ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়ারি একটি জাতীয় দৈনিকে ‘স্যার, আমি জাহালম, সালেক না' শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনটি সেদিন হাইকোর্টের নজরে আনেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অমিত দাস গুপ্ত। এর পরিপ্রেক্ষিতে আদালত জাহালমের আটকাদেশ কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না এবং তাকে কেন ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে স্বতঃপ্রণোদিত রুল জারি করেন।
এদিকে হাইকোর্টের আদেশে ২০১৯ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি জাহালম কারাগার থেকে ছাড়া পান। এর ধারাবাহিকতায় জাহালমকাণ্ডে জারিকৃত রুলের ওপর শুনানি শুরু করেন হাইকোর্ট।
আরও পড়ুন...
হাইকোর্টে থাকা জাহালম সংক্রান্ত মামলার কার্যক্রম আপিলে স্থগিত