পদত্যাগপত্রে লেখা হয়েছে, ‘২০১২ সালের ১৩ নভেম্বর আমি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর হিসেবে যোগদান করি। যোগদানের পর থেকে বিভিন্ন মামলা অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে পরিচালনা করেছি। ইদানীং বিভিন্ন সামাজিক স্বেচ্ছামূলক কাজে নিবিড়ভাবে জড়িত হয়ে যাওয়ার কারণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মতো রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে সম্পূর্ণ নিষ্ঠার সাথে সময় দিতে পারছি না। এমতাবস্থায় সরকারি কোষাগার থেকে বেতন নেওয়াকে আমি অনৈতিক বলে মনে করি। এ কারণে আমি বর্তমান পদ থেকে অব্যাহতি প্রার্থনা করছি।’
প্রসঙ্গত, ব্যারিস্টার সুমন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর হওয়ার পাশপাশি হাইকোর্টেও আইনজীবী হিসেবে কাজ করছেন। এছাড়া তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমাজের বেশকিছু অসঙ্গতি নিয়ে লাইভে আসায় আলোচিত হয়ে ওঠেন।