তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘শুক্রবার শিশুপ্রহর থাকবে। শিশু চত্বরের যে স্টেজ আছে, খোলা জায়গা আছে— এগুলোর বিষয়ে ইতোমধ্যে কথা বলেছি। সিসিমপুরের লোকজন আজও আসবে, তাদের সঙ্গে আমরা বৈঠক করবো। এই চাপে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবো। এ নিয়ে বিশেষ পরিকল্পনা করেছি। নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বৈঠক করেছি। তাদের সঙ্গে আবার বসবো। মানুষ যাতে দ্রুত গন্তব্যে পৌঁছে যেতে পারে সেদিকে বিশেষ নজর রাখা হবে।’
জালাল আহমেদ বলেন, ‘জনস্রোতে রাস্তায় মানুষের ওপর যেন চাপ না পড়ে, সেজন্য আমরা ব্যবস্থা নেবো। মানুষ একজায়গায় যেন কেন্দ্রীভূত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবো।’
বইমেলা আয়োজক কমিটির এই সদস্য সচিব বলেন, ‘আমাদের চেষ্টা থাকবে মেলার প্রবেশপথ দিয়ে যেন সহজে প্রবেশ করা যায়। মানুষ যেন সহজেই ঢুকতে পারে এবং বেরিয়ে যেতে পারে। এ জন্য আমাদের বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া আছে।’