সূত্রটি জানায়, ২০১৭ সালে রাখাইনে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর আক্রমণে রোহিঙ্গারা যখন দলে দলে বাংলাদেশে পালিয়ে আসেন, তখন আমরা মানবিক কারণে তাদের জায়গা দিয়েছি। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমরা সীমা অতিক্রম করে গেছি; নতুন কাউকে আমরা নিতে রাজি নই।’
তিনি বলেন, 'আমাদের জলসীমায় কেউ যদি ঢুকে পড়েন, তবে হয়তো তাদের আশ্রয় দিতে পারি এবং সেটি হবে ভাসানচরে।’
উল্লেখ্য, গত মাসে একটি রোহিঙ্গা দল মালয়েশিয়ার উদ্দেশে রওনা দিয়ে সেখানে যেতে ব্যর্থ হয়ে ফিরে আসেন। পরে বাংলাদেশ ৩৯২ জনকে আশ্রয় দেয়। এরপর বঙ্গোপসাগরে ভাসমান আরেকটি জাহাজে প্রায় ৫০০ রোহিঙ্গাকে জাতিসংঘ ও অন্যান্য কয়েকটি দেশ আশ্রয় দেওয়ার অনুরোধ জানালে সেই অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করে বাংলাদেশ। এই পরিস্থিতির মধ্যে দ্বিতীয় দফায় এই রোহিঙ্গাদের গ্রহণ করতে হলো বাংলাদেশকে।
আরও পড়ুন...
রোহিঙ্গাদের প্রথমবারের মতো পাঠানো হলো ভাসানচরে