এ সময় ডিইউজে সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ বলেন, আজ আমরা পরিবার-পরিজন নিয়ে সময় কাটাতে পারতাম। কিন্তু আমরা দেখছি এই করোনাভাইরাসের সময়েও অনেক প্রতিষ্ঠান সাংবাদিকদের বেতন-বোনাস দেয়নি, চাকরিচ্যুত করেছে। এ অবস্থা চলতে পারে না। সাংবাদিকদের চাকরিচ্যুতি বন্ধ করতে হবে, বেতন বোনাস দিতে হবে, যারা দেবেন না তাদের বিরুদ্ধে আগামীতে কঠোর কর্মসূচিসহ ধর্মঘটও আসতে পারে।
তিনি দাবি জানিয়ে বলেন, যেসব সাংবাদিক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন, তাদের চিকিৎসার ব্যয় বহন করা ও ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। যারা মারা গেছেন তাদের ৫০ লাখ টাকার ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু বলেন, করোনাকালে ছাঁটাই আমরা মানি না। যারা ছাঁটাই করছেন তাদের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি বার্তা, আপনারা নিজেদের বিলাসিতায় অর্থ খরচ করছেন, অথচ সাংবাদিকদের ন্যায্য বেতন-বোনাস দিচ্ছেন না। এটা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনার লঙ্ঘন।
তিনি বলেন, আলোকিত বাংলাদেশ, এসএ টিভি, গাজী টিভি, আগামী নিউজ, যায়যায়দিন, এনটিভি, এসব প্রতিষ্ঠান ঢালাওভাবে সাংবাদিকদের ছাঁটাই করে অমানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে। আপাতত এটা আমাদের এই প্রতীকী কর্মসূচি, আগামীতে আরও বড় কর্মসূচি আসবে।