করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকার পর ১ জুন থেকে ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট ও সৈয়দপুর বিমানবন্দরে ফ্লাইট শুরু হয়। যাত্রীদের স্বাস্থ্যগত বিষয় নিশ্চিত করতে বিমানবন্দরে স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা না থাকায় তখন যশোর, কক্সবাজার, রাজশাহী ও বরিশাল বিমানবন্দর চালু হয়নি। ১১ জুন স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিশ্চিত হওয়ার পর চালু হয় যশোর বিমানবন্দর। এরপর চালু হয় রাজশাহী বিমানবন্দর। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, স্বাস্থ্য অধিদফতরকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হলেও তাদের সহযোগিতা না পাওয়ায় চালু করা যায়নি এ বিমানবন্দরগুলো।
করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকার পর আবার চালু হলেও যাত্রী ও এয়ারলাইন্সগুলোকে মানতে হচ্ছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্যবিধি। দূরত্ব বজায় রাখতে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) উড়োজাহাজের আসন সংখ্যার সর্বোচ্চ ৭৫ শতাংশ যাত্রী বহনের নিয়ম করে দিয়েছে।