ড. তৌফিক বলেন, বঙ্গবন্ধু দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর অতি সাধারণ একটি লক্ষ্য দিয়েছেন। এ লক্ষ্য বাস্তবায়ন করতে পারলেই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গঠন করা সহজ হবে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, বঙ্গবন্ধু আমাদের সাহসিকতার সঙ্গে সবকিছুর মোকাবেলা করতে শিখিয়েছেন। তার আত্মত্যাগ, শোষিত-বঞ্চিতদের জন্য কাজ করার মানসিকতা, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা এগুলো আগামী প্রজন্মের জন্য শিক্ষণীয়। বঙ্গবন্ধুকে অধ্যয়ন করেই তারা দেশের জন্য কাজ করতে উজ্জীবিত হবে।
প্রতিমন্ত্রী এ সময় যার যার ওপর অর্পিত দায়িত্ব নিষ্ঠার সাথে পালন করার উপর গুরুত্ব দেন।
বিদ্যুৎ সচিব ডক্টর সুলতান আহমেদের সভাপতিত্বে পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসেনের সঞ্চালনায় ভার্চুয়াল এই আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ডক্টর আহমদ কায়কাউস, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আনিছুর রহমান, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ডাক্তার নুজহাত চৌধুরীসহ আরও অনেকে।