জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের পরিচালক (প্রশাসন ও কলেজ) মো. শাহেদুল খবির চৌধুরী বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘অর্থ মন্ত্রণালয়ের একটি পলিসি রয়েছে। যিনি সার্ভিস দিচ্ছেন তার কাছে যাতে সরাসরি অর্থ পৌঁছে যেতে পারে। বিষয়টি এখনও আলোচনা পর্যায়ে রয়েছে। জিটুপি’র মাধ্যমে পেমেন্ট দেওয়া হবে। সরকারের সব ধরনের স্টেক হোল্ডারদের জন্য এই পলিসি করা হয়েছে। এর আগে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি দেওয়া হয়েছে এই পদ্ধতিতে।’
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এই সেবা পেতে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের মোবাইল ব্যাংকিংয়ে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের তালিকা অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠাবে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ। ওই তালিকা ধরে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো হবে।
শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির অর্থ যে প্রক্রিয়ায় পাঠানো হয়েছে একই প্রক্রিয়ায় শিক্ষকদের বেতন পাঠানো হবে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আলোচনা চূড়ান্ত হলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।