কর্মসূচিতে বক্তারা বলেন, জীবন ও রাজনৈতিক অধিকারকে বন্দি করে ফেলেছে এক ভয়াবহ একচেটিয়া গণবিরোধী ক্ষমতাতন্ত্র। একদিকে প্রতিদিনই বেড়ে চলেছে করোনার সংক্রমণ, অন্যদিকে প্রতিদিনই কোনও না কোনওভাবে এই দেশের মানুষকে রাজনৈতিক অধিকারহীন শূন্য পরিণত করা হচ্ছে।
তারা বলেন, ওষুধ অধিদফতরের অনুরোধে গণস্বাস্থ্য তাদের কিটের ক্লিনিকাল ট্রায়াল বন্ধ রেখেছে। অন্যদিকে মাত্র ৭ দিনের মধ্যে অনুমতি পেয়ে যাচ্ছে রেমডিসিভির ওষুধ। এসব নিয়ে প্রতিবাদ করলেই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের খড়গ নেমে আসছে।
এই কর্মসূচিতে উত্থাপিত দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দিদার-কিশোর-মোস্তাক-কাজলদের মুক্তি ও তাদের মোট ১১ জনের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করা, এই আইনে আটককৃতদের নিঃশর্ত মুক্তি, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা সমস্ত মামলা প্রত্যাহার করা, গণস্বাস্থ্যের কিট দিয়ে করোনা পরীক্ষার অনুমোদন দেওয়া।