সোমবার ডিএনসিসির জনসংযোগ দফতর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, গত ৪ জুলাই থেকে দশ দিনব্যাপী দ্বিতীয় দফার চিরুনি অভিযান শুরু করা হয়। অভিযানে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ১৯ হাজার ৪৩টি বাড়ি, স্থাপনা ও নির্মাণাধীন ভবন পরিদর্শন করে ৮৫০টিতে এডিসের লার্ভা এবং ৭১ হাজার ৩৩৬টিতে এডিস মশা বংশবিস্তার উপযোগী পরিবেশ পাওয়া যায়। পাশাপাশি পুরো অভিযানে ১৫১টি মামলায় ২০ লাখ ২২ হাজার ৯১০ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, চিরুনি অভিযান চলাকালে সম্ভাব্য সকল এডিস মশার প্রজননস্থলে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালনা করে কীটনাশক ছেটানো হয়েছে। পাশাপাশি এবিষয়ে জনসাধারণকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। এডিস মশা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে নগরবাসীকে ডেঙ্গু থেকে সুরক্ষা দিতে ডিএনসিসির চিরুনি অভিযান আগামীকালও অব্যাহত থাকবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে। দশ দিনব্যাপী দ্বিতীয় পর্বের চিরুনি অভিযান আগামীকাল শেষ হবে।