ড. আব্দুল মঈন খান বলেন, ‘আওয়ামী লীগের বাঁচার একটি মাত্র পথ খোলা আছে। সেটি হলো নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দেওয়া। জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। সেটি না করা পর্যন্ত এদেশে আওয়ামী লীগও নিরাপদ নয়।’ তিনি বলেন, ‘আজকের এই সংঘাতময় রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের জন্য দায়ী একমাত্র আওয়ামী লীগ। দেশের বিচার ব্যবস্থা, প্রশাসন, রাজনীতি সব কিছুকে কলুষিত করেছে তারাই।’ তিনি আরও বলেন, ‘দেশের গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার জন্যই আওয়ামী লীগ সরকার আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে দিয়ে নানা কুকীর্তি করাচ্ছে।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘জামায়াতের সঙ্গে জোট বেঁধে আন্দোলন করেছে, ১৭৩ দিন হরতাল করেছিল আওয়ামী লীগ। সংঘাতের রাজনীতি কাকে বলে, তা মানুষকে হাড়ে হাড়ে বুঝিয়ে দিয়েছে তারা। আর বিএনপি সংঘাতের রাজনীতি থেকে দূরে আছে। বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে। মানুষের ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করে।’
আয়োজক সংগঠনের চিফ কো-অর্ডিনেটর আলহাজ মো. সালমান ওমর রুবেলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়াপারসনের উপদেষ্টা সুকুমার বড়ুয়া, স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, সহ-সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক ও কণ্ঠশিল্পী মনির খান, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মো. রহমতুল্লাহ প্রমুখ।