প্রসঙ্গত, আগস্টে বাংলাদেশ সফরে এলে কমনওয়েলথ মহাসচিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল। ওই সফরে প্রতিনিধি দলটি বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরে। এর আগে গত ১৬ এপ্রিল লন্ডনে অনুষ্ঠিত কমনওয়েলথ সম্মেলনে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরে সংস্থার সদস্যদেশগুলোকে চিঠি দেয় বিএনপি। দলের একজন আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘ওই চিঠিতে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের পরিবেশ, খালেদা জিয়ার বিচার প্রক্রিয়া ও আগামী সংসদ নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে করার যৌক্তিকতা তুলে ধরা হয়।’
কূটনৈতিক উইংসূত্র বলছে, গত এপ্রিল ও আগস্টে সংস্থার মহাসচিবকে ব্রিফ করার পর এর জবাব হিসেবেই মহাসচিবকে চিঠি দিয়েছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব।
আন্তর্জাতিক উইংয়ের একজন সদস্য জানান, কমনওয়েলথ মহাসচিবের চিঠিতে বিএনপিকে আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে উৎসাহ দেওয়া হয়।
মির্জা ফখরুল সংবাদমাধ্যমে কথা বলার আগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গুলশানে স্থায়ী কমিটির কয়েকজন সদস্য আলোচনা করেন। নিয়মিত বৈঠকের অংশ হিসেবেই তারা আজকের বৈঠক করেন। এই বৈঠকে চলমান জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়া কার্যকর, ৪ অক্টোবর সারাদেশের মহানগরীতে সমাবেশ, আগামীতে কী কর্মসূচি দেওয়া যায়, এসব বিষয়ে সিদ্ধান্তহীন আলোচনা হয়েছে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বৈঠকে স্থায়ী কমিটির সদস্যরা চলমান ইস্যুতে কথা বলেছেন।’