এরশাদের মৃত্যুতে সংসদ উপনেতা ও মন্ত্রীদের শোক

হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ (ছবি: সাজ্জাদ হোসেন)

জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন সংসদ উপনেতাসহ মন্ত্রিসভার সদস্যরা। গণমাধ্যমে পৃথকভাবে পাঠানো শোক বার্তায় তারা মরহুমের বিদেহী আত্মার শোক করেন।

সংসদ উপনেতার শোক

হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের মৃত্যুতে সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী এমপি গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। সংসদ উপনেতা মরহুমের আত্মার মাগফিরাত কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

মন্ত্রিদের শোক

এরশাদের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ.ক.ম মোজাম্মেল হক, গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন, শ্রম প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য ও সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ। 

শোক বার্তায় তারা মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের  প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

ঢাকা উত্তর সিটি মেয়রের শোক

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম এক শোকবার্তায় এরশাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

প্রসঙ্গত, রাজধানীর ক্যান্টনমেন্টের সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রবিবার সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে তিনি মারা যান। তার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। প্রায় আট মাস ধরে অসুস্থ ছিলেন এরশাদ। গত ডিসেম্বরে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে দেশে ফেরেন। নির্বাচনে তিনি প্রার্থী হলেও কোনও প্রচারণায় অংশ নিতে পারেননি। এরপরেও রংপুর-৩ আসন থেকে তিনি জয়ী হন। একাদশ সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা ছিলেন এরশাদ।