যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শহীদ সেরনিয়াবাত গণমাধ্যমে কর্মীদের বলেন, ‘সভায় চেয়ারম্যান ছিলেন না। উনি বোধ হয় ব্যস্ত ছিলেন। তাই আসতে পারেননি।’ যুবলীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বার শেখ আফিয়ার রহমান দিপুও বাংলা ট্রিবিউনকে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তবে সভা শেষে সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ সাংবাদিকদের সঙ্গে কোনও কথা বলেননি।
সংগঠনটির অপর প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ আতিয়ার রহমান দিপু সাংবাদিকদের বলেন, ‘সভায় যুবলীগের দফতার সম্পাদক আনিসুর রহমান আনিসকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আজকের সভা ডাকার অনুমতি চেয়ারম্যান দিয়েছেন। তার নির্দেশেই এই সভা হয়েছে। তবে তিনি কেন আসেননি সে বিষয়টি জানা নেই। হয়তো অসুস্থতার কারণেও না আসতে পারে।’
বৈঠকে আসন্ন সপ্তম কংগ্রেস নিয়ে আলোচনা হয়। কংগ্রেসে বর্তমান চেয়ারম্যান না থাকলে কে সভাপতিত্ব করবেন সে বিষয়ে মতামত নিতে দলের প্রেসিডিয়াম মেম্বারদের একটি প্রতিনিধি আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে বলে সিদ্ধান্ত হয়।
বৈঠকে প্রেসিডিয়াম সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শহিদ সেরনিয়াবাত, শেখ শামসুল আবেদীন, আলতাব হোসেন বাচ্চু, মো. সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, মজিবুর রহমান চৌধুরী, মো. ফারুক হোসেন, মাহবুবুর রহমান হিরন, আবদুস সাত্তার মাসুদ, মো. আতাউর রহমান, বেলাল হোসাইন, আবুল বাশার, মোহাম্মদ আলী খোকন, অধ্যাপক এবিএম আমজাদ হোসেন, আনোয়ারুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার নিখিল গুহ, শাহজাহান ভুইয়া মাখন, ডা. মোখলেছুজ্জামান হিরু।