সমাবেশে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় বলেন, ‘যখন বাংলাদেশের রাজনীতিতে শান্তি বিরাজ করছে, তখন একাত্তরের প্রেতাত্মারা আমাদের ভাইদের ওপর হামলা করে তাদের হত্যা করছে। আমরা দিন-রাত তাদের প্রতিহত করতে আন্দোলন করে যাবো। ছাত্রলীগ বসে থাকবে না, দুর্বার আন্দোলন চালিয়ে যাবে। এ সময় মঙ্গলবার (৩ মার্চ) দেশব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেন তিনি।’
সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য বলেন, ‘একাত্তরের কুচক্রী মহল দিনে-দুপুরে চায়ের দোকানে ছাত্রলীগের কর্মীদের ওপর হামলা চালিয়েছে। সেখানে আমাদের তিনজন কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। একজন সোমবার মারা গেছেন। আমরা এ হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। বাংলাদেশে ছাত্রশিবিরের কোনও স্থান হবে না। আমাদের শরীরে একবিন্দু রক্ত থাকতে আমরা জঙ্গিবাদের উত্থান হতে দেবো না।’
ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘আমরা যখন ব্রিটিশদের উপনিবেশবাদ বিরোধী আন্দোলন করেছি তখনও জামায়াত ও শিবিরের প্রেতাত্মারা আন্দোলনের বিরোধিতা করেছে। যখন ত্রিশ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ অর্জন করেছি, তখনও জামায়াত ও শিবির স্বাধীনতাবিরোধী হয়ে আমাদের বিরুদ্ধে লড়াই সংগ্রাম করেছে।’