দফতর সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘পাটশিল্পকে লোকসানি খাতে পরিণত করার দায় শ্রমিকের না; বরং যখন যারা দায়িত্বে ছিলেন তাদের। অত্যন্ত সুপরিকল্পিত ও ষড়যন্ত্রমূলকভাবে পাটশিল্পকে লোকসানি খাতে পরিণত করা হয়েছে। পাটশিল্পের আধুনিকায়ন ও বহুমুখীকরণ না করে, পাট কেনায় যথাসময়ে টাকা বরাদ্দ না দিয়ে, কারখানাগুলো পরিচালনায় দুর্নীতি ও চুরি বন্ধ না করে—এ শিল্পকে লোকসানি খাতে পরিণত করা হয়েছে।’
জাসদের দুই নেতা বলেন, ‘আদমজী বন্ধ হওয়ার পর সেখানে আধুনিক পাট কারখানা গড়ে তোলার কথা ছিল। কিন্তু তা হয়নি, আদমজীর জমি শিল্পপ্লট করে, আর কারখানার সবকিছু স্ক্র্যাপ করে জমি আর স্ক্র্যাপের হরিলুট হয়েছে।'