রবিবার (৫ জুলাই) দুপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানী অফিসে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এক প্রস্তুতি সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
জিএম কাদের বলেন, ‘সংক্রমণ কমাতে হলে শনাক্ত করার বিষয়ে আরও জোর দিতে হবে। প্রতিটি জেলা পর্যায়ে করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। তাতে করে মানুষ নিজেদের প্রচেষ্টায় আইসোলেশনে যেতে পারবে। এতে সংক্রমণ কমে আসবে।’
এরশাদের মৃত্যুবার্ষিকীতে মিলাদ ও দোয়ার আয়োজন জাপার
আগামী ১৪ জুলাই হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি চূড়ান্ত করা হয়েছে বলে জানান চেয়ারম্যানের ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার দেলোয়ার জালালী।
তিনি জানান, ১৪ জুলাই সকাল সাড়ে ৮টায় জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এবং মহাসচিব কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে বিমানযোগে রংপুরে যাবেন। সেখানে সকাল সাড়ে ১০টায় রংপুরে পল্লীবন্ধুর সমাধিস্থলে পুস্পস্তবক অর্পণ, আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলে যোগ দেবেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান। বিকাল সাড়ে ৪টায় জাতীয় পার্টি বনানী অফিসে আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলে অংশ নেবেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান। ওই দিন সকাল থেকে বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় কার্যালয়-কাকরাইলে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। সারাদেশে সীমিত পরিসরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হবে। সকালে সারাদেশে জাতীয় পার্টি কার্যালয়ে দলীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন—জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু, প্রেসিডিয়াম সদস্য ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী, অ্যাডভোকেট রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, ক্বারী হাবিবুল্লাহ বেলালী ও দফতর সম্পাদক সুলতান মাহমুদ।