এ সময় জিএম কাদের বলেন, ‘ভ্যাকসিন পাওয়ার ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী আশ্বস্ত করেছেন। কিন্তু যাদের টাকা আছে তারা ভ্যাকসিন পাবে আর যাদের নেই তারা পাবে না, এমন পরিস্থিতি যেন না হয়।’
করোনা চিকিৎসা সম্বন্ধে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, ‘প্রতিটি সরকারি হাসপাতালে করোনাভাইরাসের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে। যেসব হাসপাতালে করোনা চিকিৎসা সেবা আছে সেগুলোকে আরও শক্তিশালী করতে হবে। আর যেসব হাসপাতালে করোনা ইউনিট নেই সেগুলোতে জরুরি ভিত্তিতে চালু করতে হবে।’
করোনা নিয়ে দেশের মানুষ মারাত্মক বিভ্রান্তিতে আছে বলে দাবি করে তিনি বলেন, ‘কেউ জানে না করোনা সংক্রমণ বেড়েছে নাকি কমেছে। আবার মৃত্যু হার বেড়েছে নাকি কমেছে তাও পরিষ্কার নয়। স্বাস্থ্য বিভাগ বলছে, করোনা ইউনিট ফাঁকা, চিকিৎসা সরঞ্জাম অব্যবহৃত পড়ে আছে। কিন্তু এখনও করোনা আক্রান্ত রোগী নিয়ে মানুষের হাসপাতালে হাসপাতালে ছোটাছুটির সংবাদ পাওয়া যাচ্ছে। এতে স্বাস্থ্য বিভাগের কাজের সমন্বয়হীনতা পরিষ্কারভাবে ফুটে উঠেছে।’
জাতীয় পার্টি ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি ফয়সল চিশতীর সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন– প্রেসিডিয়াম সদস্য মো. রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, ভাইস চেয়ারম্যান মোস্তফা আল মাহমুদ, জাহাঙ্গীর আলম পাঠান, সাংগঠনিক সম্পাদক নাসির উদ্দিন সরকার, হেলাল উদ্দিন, সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু প্রমুখ।