আরও পড়তে পারেন: বর্ষবরণে কদর কমেছে পান্তা-ইলিশের
পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠান করতে ৫টার পর আর কোনও সময় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছিল ঢাকা মহানগর পুলিশ। যদিও খালেদা জিয়ার বক্তব্য শেষ হয় ৫টা ১৪ মিনিটে। তার দুমিনিট পরেই অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। খালেদা জিয়া ৫ টা ২০ মিনিটে অনুষ্ঠান স্থল ত্যাগ করলেও নেতাকর্মীদের জটলা দেখা গেছে ৫ টা ২৫ মিনিট পর্যন্ত।
অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়া বলেন, নতুন বছর বাংলাদেশের জন্য শুভদিন বয়ে আনবে। নতুন বছরে গণতন্ত্র ফিরে পাব। দেশে উন্নয়ন হবে। মানুষের মুক্তি হবে। কর্মসংস্থান হবে। হত্যা-গুম বন্ধ হবে। এ জন্য বেশি প্রয়োজন গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা। আমরা অনেক দুঃখ, যন্ত্রণা, বেদনা ভোগ করছি। সেই দুঃখ-যন্ত্রণা ভুলে গিয়ে হাসি আনন্দ ও কল্যাণের জন্য আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাই। শুভদিন আমাদের সামনে আসবে।
আরও পড়তে পারেন: বৈশাখী সাজে খালেদা জিয়া
এ সময়ে খালেদা জিয়া বিএনপির পক্ষ থেকে বাংলাদেশের সর্বস্তরের লোক ও প্রবাসীদের নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান।
এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বিএনপির অন্যতম অঙ্গ-সংগঠন জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থা (জাসাস)। এতে সভাপতিত্ব করেন জাসাসের সভাপতি এম এ মালেক। পরিচালনা করবেন জাসাসের সাধারণ সম্পাদক মনির খান। বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ, মির্জা আব্বাস, ড. আব্দুল মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন, আব্দুল্লাহ আল নোমান, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ, যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ডা. জেড এম জাহিদ হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, এমরান সালেহ প্রিন্স, অর্থনীতিবিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সালাম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, সহ-আইনবিষয়ক সম্পাদক নিতাই রায় চৌধুরী, ছাত্রদলের সভাপতি রাজিব আহসান, সাধারণ সম্পাদক আকরামুল হাসানসহ বিএনপি ও তার অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
/সিএ/এমএনএইচ/