‘মুজিববর্ষ’ উপলক্ষে ১৪ দলের নেতাদের সঙ্গে বিভিন্ন শ্রেণির পেশাজীবী নেতাদের এই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আমু বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে যে জোয়ারের সৃষ্টি হবে, তার মাধ্যমে বিএনপি-জামায়াতের মতো অপশক্তিগুলো একসময় নিঃশেষ হয়ে যাবে।’ তিনি বলেন, ‘ভারতের মহাত্মা গান্ধীর জন্মশতবার্ষিকীতে বিজেপি বিস্তারিত কর্মসূচি পালন করেছে। জাতির পিতার কর্মসূচি পালনের ক্ষেত্রে তাদের মধ্যে কোনও দ্বিধা ছিল না। অথচ আমাদের জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকীতে বিএনপি ও জামায়াতের কোনও কর্মসূচি নেই।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও ১৪ দলের মুখপাত্র মোহাম্মদ নাসিম বলেন, ‘মুজিববর্ষে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির পরাজয় হতে পারে না। জাতির পিতা এসেছিলেন বলেই আমাদের নতুন করে স্বাধীন বাংলাদেশে পুনর্জন্ম হয়েছিল। তাই হাজার বছর ধরে বাঙালি জাতির কাছে বঙ্গবন্ধু স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।’ এসময় তিনি মুজিববর্ষে ১৪ দলের কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এমএম কামাল হোসেন, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, মহিলাবিষয়ক সম্পাদক মেহের আফরোজ চুমকি, বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, সাংবাদিক নেতা মনজরুল আহসান বুলবুল, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ডা. ইকবাল আর্সনাল, মহাসচিব ডা. এমএ আজিজ, গণআজাদী লীগের সভাপতি এসকে শিকদার, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদাত হোসেন প্রমুখ।