ছাত্রদলের সভাপতি রাজিব আহসান গণমাধ্যমকে জানান, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সম্মানে মিলনায়তন খুলে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তিনি কিছুক্ষণের মধ্যে এখানে বক্তব্য রাখবেন।
এর আগে মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৪টায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তন চত্বরে এসে পৌঁছান খালেদা জিয়া। কিন্তু স্থায়ী কোনও মঞ্চ না থাকায় গাড়িতেই অবস্থান করছিলেন তিনি।
এদিকে মিলনায়তনের ঢোকার অনুমতি প্রাপ্তির ঘোষণা দেওয়ার কিছুক্ষণ আগে দ্বিতীয়বারের মতো বক্তব্য রাখেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, ‘ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন কর্তৃপক্ষ মিলনায়তন বরাদ্দের টাকা নিয়েও ব্যবহার করতে দিচ্ছে না। ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন সমিতির সাধারণ সম্পাদক পালিয়ে গেছেন।’
ছাত্রদলের দফতর সম্পাদক আব্দুস ছাত্তার পাটোয়ারি বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমরা গতকাল (সোমবার) রাত থেকেই সমাবেশের প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। কিন্তু আজ সকাল ৯টায় সমাবেশ স্থলের এক কর্মকর্তা ফোন করে জানান, শাহবাগ থানার অনুমতি পেলে মিলনায়তনের গেট খোলা হবে। সরকার সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক ও স্বৈরাচার মনোভাব দেখিয়ে আমাদের সমাবেশে বাধা দিচ্ছে।’