প্রসঙ্গত, আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর ছাত্রদলের জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
বেঞ্চ সহকারী বলেন, ‘অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞাসহ সাত দিনের মধ্যে কারণ দর্শানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।’
বৃহস্পতিবার ছাত্রদলের সদ্য বিলুপ্ত কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-ধর্মবিষয়ক সম্পাদক আমানউল্লাহ আমানের এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই আদেশ দিয়েছেন।
এছাড়া, ছাত্রদলের কাউন্সিলে কেন স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে না, তা জানতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ১০ নেতাকে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ জারির বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে আমানউল্লাহকে পাওয়া যায়নি। ছাত্রদলের নেতারা জানান, বৃহস্পতিবার থেকেই আমানকে পাওয়া যাচ্ছে না।
এদিকে, ছাত্রদলের কাউন্সিল আয়োজনে নিষেধাজ্ঞার আদেশ নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসেছে বিএনপি, ছাত্রদল ও কাউন্সিলের প্রার্থীরা। রাত সাড়ে নয়টা পর্যন্ত এ প্রতিবেদন লেখার সময় গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে কোর্টের আদেশের কপি পৌঁছায়নি।
জানতে চাইলে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য ও বিএনপি নেতা ফজলুল হক মিলন বলেন, ‘আমরা এখনও আদেশ হাতে পাইনি। তবে বলতে পারি, এটি সরকারের ষড়যন্ত্র। ছাত্রদলের কাউন্সিল বন্ধ করার ষড়যন্ত্র, গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্র।’ বিস্তারিত প্রতিক্রিয়া আদেশের কপি পাওয়ার পর দেবেন বলেও তিনি জানান।