প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার বিকালে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ড. আনিসুজ্জামান। রাতে খবর আসে, তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন।
শোকবার্তায় মির্জা ফখরুল বলেন, ড. আনিসুজ্জামান ছিলেন একজন কৃতি শিক্ষক। শিক্ষা, সাহিত্য ও গবেষণায় তার অবদান ছিল অপরিসীম এবং এর স্বীকৃতিস্বরুপ তিনি দেশে-বিদেশে সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে অসংখ্য পদক ও সম্মাননা লাভ করেছেন। বিশিষ্ট এই শিক্ষাবিদ ৫২’র ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে ৬৯’র গণঅভ্যুত্থান ও ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে দেশপ্রেমের এক অনন্য নজির স্থাপন করেছেন। দেশমাতৃকার প্রতি আনিসুজ্জামানের এই এই অবদান জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে বলে উল্লেখ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্রনেতা মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, আমি তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি সহমর্মিতা ও সমবেদনা জানাচ্ছি।
‘নেতাকর্মীরা যখন-তখন এসে বঙ্গবন্ধুর কাজের অনেক ক্ষতি করেছিল’