সভায় দলের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘এই হামলা নির্লজ্জ, বেপরোয়া এবং সরকার যে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির লেশমাত্র অবশিষ্ট না রাখতে বদ্ধ পরিকর, তারই ইঙ্গিতবাহী। একদিকে সরকার নির্লজ্জভাবে পাহাড়ের বিপন্ন মানুষগুলোর দুর্দশাকে আড়াল করতে চাইছে, আরেকদিকে তাদের পাশে দাঁড়াবার উদ্যোগের ওপরও হামলা পরিচালনা করছে।’
জোনায়েদ সাকি জানান, চট্টগ্রাম জেলা গণসংহতির সমন্বয়ক হাসান মারুফ রুমির নেতৃত্বে গণসংহতি আন্দোলন ও ছাত্র ফেডারেশনের একটি দল রাঙামাটির পাহাড়ে বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়াবার জন্য ১৫ জুন দল সেখানে যায়। প্রতিনিধি দল সেখানে খাদ্য সংকটের ভয়াবহ চিত্র দেখতে পেয়েছে।
তিনি জানান, ইতোমধ্যেই সেখানে চাল, আলু, আটা, তেলসহ সব পণ্যের দাম আকাশচুম্বী, টাকা দিয়েও পণ্য মিলছে না। সরকারি ত্রাণের অভাবে সেখানকার মানুষের দুর্দশাগ্রস্ত অনাহারী জীবন তারা দেখতে পেয়েছেন। গণসংহতি আন্দোলন আগামীকাল থেকে রাঙামাটিতে ত্রাণ তৎপরতা পরিচালনা করবে, বলেও জানান তিনি।
গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকির সভাপতিত্বে জরুরি সভায় উপস্থিত ছিলেন ফিরোজ আহমেদ, আবুল হাসান রুবেল, তাসলিমা আখতার, বাচ্চু ভূঁইয়া, মনির উদ্দীন, জুলহাসনাইন বাবু, আরিফুল ইসলাম প্রমুখ।
/এসটিএস/এমও/