বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আরও বলেন, ‘দেশে ধানের বাম্পার ফলন ও পর্যাপ্ত পরিমাণ চাল মজুদ রয়েছে। এরপরও বাজেটে চাল আমদানির ওপর ২৮ শতাংশ আমদানি কর আরোপ করার অজুহাতে মিল মালিকরা সিন্ডিকেট তৈরি করে ইতোমধ্যে চালের দাম কেজিতে চার-পাঁচ টাকা বৃদ্ধি করেছে। কর আরোপকে কেন্দ্র করে মিল মালিকরা ঈদের পর চালের মূল্য আরও বাড়ানোর পাঁয়তারা করছে বলে আড়ৎদাররা আগাম ইঙ্গিত দিয়েছেন। এভাবে মূল্যবৃদ্ধির কারণে জনজীবন বিপর্যস্ত হলে এর প্রভাব পড়বে আগামী নির্বাচনে।’
গ্যাস ও তেলের মূল্য যে প্রক্রিয়ায়ই বৃদ্ধি করা হোক না কেন, এর প্রান্তিক প্রভাব সাধারণ জনগণের ওপর বর্তাবে বলে মন্তব্য বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিবের। তার মন্তব্য, এই মূল্যবৃদ্ধি কোনোভাবেই কাম্য হতে পারে না। তিনি বলেন, ‘গ্যাস ও চালের মূল্যবৃদ্ধির লাগাম টেনে ধরতে হবে সরকারকে। এ নিয়ে সরকার কোনও পদক্ষেপ না নিলে ঈদের পর রাজনৈতিক অঙ্গন উত্তপ্ত হতে পারে।’