এর আগে কারখানায় পৌঁছে ওয়ালটনের ডিসপ্লে সেন্টার পরিদর্শন করেন বাণিজ্যমন্ত্রী। এরপর রেফ্রিজারেটর, কম্প্রেসর, মেটাল কাস্টিং, এয়ার কন্ডিশনার, মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, এলিভেটর, টেলিভিশন ইত্যাদির উৎপাদন প্রক্রিয়া ঘুরে দেখেন। ওয়ালটনের অত্যাধুনিক কারখানায় বিশ্বমানের বিভিন্ন পণ্যের উৎপাদন দেখে মুগ্ধ হন তিনি।
ওয়ালটনের কারখানায় বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কেউ না দেখলে ওয়ালটনের কর্মযজ্ঞ বিশ্বাস করতে পারবে না। এসব পণ্য আন্তর্জাতিক মানের। ওয়ালটন উদ্যেক্তাদের স্বপ্ন ও অসামান্য চেষ্টা আছে বলেই তারা সফল হচ্ছেন।’
টিপু মুনশি উল্লেখ করেন, সরকারি কেনাকাটায় ওয়ালটন তথা দেশীয় পণ্য যেন প্রাধান্য পায় সেজন্য সরকার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এলিভেটর উৎপাদনে সরকারি নীতিতে সহায়তা বাড়ানোর আশ্বাস দেন তিনি।
এ সময় অন্যদের মধ্যে ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজরুল ইসলাম সরকার ও আলমগীর আলম সরকার, নির্বাহী পরিচালক হুমায়ূন কবীর, উদয় হাকিম, তানভীর রহমান, ইউসুফ আলী ও লিয়াকত আলী, উপ- নির্বাহী পরিচালক ফিরোজ আলম, শাহজাদা সেলিম ও জাহিদুল ইসলাম।