করোনাকালে মানুষ যাতে ঘরেই থাকে তার অংশ হিসেবে ভিসা ও মাস্টার কার্ড থেকে ‘নগদ’ ওয়ালেটে টাকা নিয়ে আসার ব্যবস্থা করে ‘নগদ’। করোনার টেস্টের ক্ষেত্রে লেনদেন প্রক্রিয়া সহজ করতে ফি প্রদান প্রক্রিয়া ডিজিটাল করে দেয় দেশের দ্বিতীয় সেরা এমএফএস অপারেটরটি। ফলে ঘরে বসে করোনা পরীক্ষার ফি প্রদান, কিংবা কোনও বুথে গিয়েও করোনা পরীক্ষার ফি প্রদান হয়ে যায় ঝামেলা মুক্ত।
পাশাপাশি কলেজে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের স্বাস্থ্যঝুঁকি কমাতে ‘নগদ’-এর মাধ্যমে কলেজ ভর্তি ফি জমা দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। দুই লাখ গার্মেন্টস কর্মীদের বেতন-ভাতা ‘নগদ’ এর মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে। করোনার সময়ে দুই হাজার ই-কমার্স ও পাঁচ হাজার মার্চেন্টকে ‘নগদ’ প্ল্যাটফর্মে তুলে আনা হয়েছে।
করোনার আগে থেকেই ‘নগদ’ আর্থিক সেবাকে ডিজিটাল করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে, তবে মার্চের শুরু থেকে এক্ষেত্রে গতি পেয়েছে বলে মনে করেন ‘নগদ’-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর আহমেদ মিশুক। তিনি বলেন, রাষ্ট্রীয় একটি সেবা দেশের জরুরি প্রয়োজনে সেরা সাফল্য নিয়ে জনগণের পাশে দাঁড়াবে সেটাই স্বাভাবিক। তবে অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেনি যে ‘নগদ’ এতটা অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারবে। আমরা চাই সরকারের ভিশন ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে ‘নগদ’ নেতৃত্বের ভূমিকায় থাকবে।