টুর্নামেন্টের পরিচালক ক্রেইগ টিলে অবশ্য এর পেছনে যুক্তি দাঁড় করিয়েছেন এভাবে, ‘ওর যা অবস্থা তাতে ফেরাটা কঠিন। তাই তাকে সহায়তা করতেই এমন সিদ্ধান্ত।’
অবস্থা বুঝাতে তার সার্বিক পারফরম্যান্স ও র্যাংকিংকে বুঝিয়েছেন টিলে। উইম্বলডনের পর না খেলায় র্যাংকিংয়ে তার অবস্থান ২০১! আর তাই বিশেষ সুবিধা দিতেই এগিয়ে আসা আয়োজকদের।
অবশ্য এর পেছনে আইনি জটিলতাই ছিল প্রধান বাঁধা! ১১ মাস বয়সী সন্তান লিওকে নিয়ে বাইরে ভ্রমণে যেতে পারছিলেন না। কারণ চলমান মামলায় তার ওপর এমন বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল ক্যালিফোর্নিয়ার এক আদালত। তাই আয়োজকদের এমন পদক্ষেপে রোমাঞ্চ অনুভব করছেন আজারেঙ্কা, ‘অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে ফিরতে পারবো ভেবে সত্যিই রোমাঞ্চ অনুভব করছি। কারণ এটা আমার প্রিয় টুর্নামেন্ট।’
প্রিয় টুর্নামেন্টতো অবশ্যই, কারণ আজারেঙ্কা টানা দুইবার মেলবোর্ন পার্কে ২০১২ ও ২০১৩ সালে জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের শিরোপা। অস্ট্রেলিয়ান ওপেন শুরু হবে ১৫ জানুয়ারি।