টি-টোয়েন্টি স্কোয়াডে আলাদা গুরুত্ব দিতেই ল্যাঙ্গারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তার দুই সঙ্গী ট্রেভর হনস ও ট্যালেন্ট ম্যানেজার গ্রেগ চ্যাপেল নজর দেবেন ওয়ানডে ও টেস্ট দল গঠনে। পরিবর্তিত কাঠামোতে আরও বৈচিত্র্য রেখেছে অসি ম্যানেজমেন্ট। ছোট হয়ে আসা প্যানেল শেফিল্ড শিল্ডে নজর দিতে না পারলে তাদের জায়গায় ভূমিকা রাখবেন প্রদেশে দায়িত্বে থাকা ট্যালেন্ট ম্যানেজার ও বিগ ব্যাশ কোচরা।অসিদের এমন কাঠামোগত পরিবর্তন ক্রিকেটে এবারই প্রথম হয়নি। নিউজিল্যান্ড এর আগে গ্রহণ করেছে এমন কৌশল।
সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটে অস্ট্রেলিয়ার উন্নতির জন্যে এমন কৌশলের ইতিবাচক দিক তুলে ধরেছেন ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার পারফরম্যান্স ম্যানেজার প্যাট হাওয়ার্ড, ‘গত ১৮ মাস ধরে টি-টোয়েন্টিতে আমাদের বিশেষ একজন নির্বাচক দায়িত্ব পালন করেছেন। তাতে আমাদের সফলতার গ্রাফ ছিল উঁচুতে। র্যাংকিংয়ে আমরা তৃতীয় স্থানে আছি। আর এই কৌশলকেই ব্যবহার করতে চাই।’
অসিদের এমন কৌশলের পেছনে কাজ করছে ২০২০ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। ঘরের মাঠে হতে যাওয়া এই টুর্নামেন্টকে ঘিরেই এই পরিকল্পা ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার। হাওয়ার্ডের মতে, ‘জাস্টিন এখন দ্বৈত ভূমিকায় থাকবে- হেড কোচ ও টি-টোয়েন্টি নির্বাচক। কারণ আমরা ২০২০ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপকে মাথায় রেখে এগুচ্ছি।’