মহাদেশীয় টুর্নামেন্টে ব্যাট-বলে দারুণ ফর্মে ছিলেন রশিদ। বল হাতে ছিলেন সবার উপরে। ১০ উইকেট নিয়েছেন ৫ ম্যাচে, এছাড়া ব্যাট হাতে তার সংগ্রহ ছিলো মোট ৮৭ রান।
গ্রুপ পর্বে আফগানিস্তান বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা দুদলকেই হারিয়েছে অনায়াসে। সুপার ফোরেও ছিলো আগ্রাসী মনোভাব। ভারতের সঙ্গে টাই করার সঙ্গে সঙ্গে বাকিদের ভুগিয়েছে বেশ। এমন পারফরম্যান্সে আক্রমণে নেতৃত্ব দেন রশিদ। ৩৫৩ রেটিং নিয়ে ৬ ধাপ এগিয়ে চলে এসেছেন শীর্ষ র্যাংকিংয়ে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা সাকিবের রেটিং ৩৪১।
অপর দিকে এশিয়া কাপে ব্যাট হাতে দারুণ ফর্মে থাকা মুশফিকুর রহিম ক্যারিয়ার সেরা র্যাংকিং পেয়েছেন। ৬ ধাপ এগিয়ে ব্যাটসম্যানদের র্যাংকিংয়ে রয়েছেন ১৬তম স্থানে। ফাইনালে সেঞ্চুরি হাঁকানো লিটন দাস ১০৭ ধাপ এগিয়ে পৌঁছেছেন ১১৬তম স্থানে। তামিম ইকবাল অবশ্য ২ ধাপ নিচে নেমে অবস্থান করছেন ১৪তম স্থানে। ব্যাটসম্যানদের র্যাংকিংয়ে ২ ধাপ এগিয়ে দ্বিতীয় স্থানে চলে এসেছেন রোহিত শর্মা।
বোলারদের র্যাংকিংয়ে মোস্তাফিজুর রহমানও এগিয়েছেন। ৪ ধাপ এগিয়ে বর্তমানে আছেন ১২তম স্থানে। ওয়ানডে র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশ আগের সপ্তম স্থানেই আছে ৯২ পয়েন্ট নিয়ে। আফগানিস্তান দশমে থাকলেও পয়েন্ট বেড়েছে এশিয়া কাপের পর। ৫ পয়েন্ট বেড়ে তাদের সংগ্রহ ৬৭। দলগুলোর অবস্থানের হেরফের না হলেও পয়েন্ট বেড়েছে ভারতেরও। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ভারতের ১ পয়েন্ট বেড়েছে।