টুর্নামেন্টে স্বাগতিক বাংলাদেশসহ ছয়টি দল অংশ নেবে। ‘এ’ গ্রুপে আছে মঙ্গোলিয়া, তাজিকিস্তান ও লাওস। ‘বি’ গ্রুপে সংযুক্ত আরব-আমিরাত ছাড়াও কিরগিজস্তানকে স্বাগত জানাবে বাংলাদেশ। দুই গ্রুপের সেরা দুই দল উঠবে সেমিফাইনালে, তারপর ফাইনাল।
প্রথমবারের মতো এই প্রতিযোগিতায় স্বাগতিক বাংলাদেশ অন্যতম ফেভারিট হিসেবে মাঠে নামছে। প্রথম দিনের প্রতিপক্ষ আরব-আমিরাতের বিপক্ষে অনূর্ধ্ব-১৬ পর্যায়ের খেলাতে তিনবার মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ। আগের পরিসংখ্যান স্বাগতিকদের পক্ষেই কথা বলছে। এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ বাছাইয়ে বাংলাদেশ গত বছর জিতেছে ৭-০ গোলের বিশাল ব্যবধানে। এছাড়া ২০১৪ সালে ৬-০ ও ২০১৬ সালে জয় এসেছিলো ৪-০ গোলে।
অধিনায়ক মিসরাত জাহান মৌসুমির কণ্ঠেও মিললো একইরকম আত্মবিশ্বাসের ছোঁয়া, ‘আমরা জেতার জন্য মাঠে নামবো। ধাপে ধাপে এগিয়ে যেতে চাই।’
বাংলাদেশ যেখানে জয়ের জন্য মুখিয়ে সেখানে স্বাগতিক দলের বিপরীতে নিজেদেরও অন্যতম ফেভারিট মনে করেন আরব-আমিরাতের কোচ হুরাইয়া আল তাহেরি, ‘আমরা এই আসরে ফেভারিট হিসেবে খেলতে এসেছি। তবে বাংলাদেশ বয়সভিত্তিক ফুটবলে ভালো করছে। তারাও শক্তিশালী প্রতিপক্ষ।’