২০০৪ সালে পাকিস্তান সফরে খুব একটা আগ্রহ ছিল না বিসিসিআইয়ের। ভারতের অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলীই তখন সফরটি হতে রাজি করান সতীর্থ ও বোর্ডকে- এমনটি জানিয়েছেন লতিফ, ‘২০০৪ সালে বিসিসিআই যখন নাকি পাকিস্তান সফরে রাজি ছিল না। তখন সৌরভই বোর্ড ও ক্রিকেটারদের মানিয়েছিল। সফরটিও ভারতের জন্য স্মরণীয় ছিল। কারণ দীর্ঘ বিরতির পর তারা বড় ব্যবধানে জিতেছিল।’
৫ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজটি ৩-২ ব্যবধানে জেতে ভারত। টেস্ট সিরিজটিও তারা জিতে নেয় ২-১ ব্যবধানে। অথচ এখন বৈশ্বিক ইভেন্ট ছাড়া মুখোমুখি হয় না চিরবৈরী দুই দেশ। লতিফ মনে করেন দ্বিপক্ষীয় সিরিজ চালু করলেই সম্পর্কের উন্নয়ন সম্ভব। তেমনটি করতে সৌরভ ভূমিকা রাখতে পারেন পিসিবিকে সাহায্য করে। শুক্রবার দ্য নেশনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে লতিফ বলেছেন, ‘সৌরভ ক্রিকেটার ও বিসিসিআই সভাপতি হিসেবে এহসান মানি ও পিসিবিকে সাহায্য করতে পারে। যতক্ষণ না পূর্ণাঙ্গ আকারে ভারত-পাকিস্তান দ্বিপক্ষীয় সিরিজ হবে, দুই দেশেই পরিস্থিতির উন্নতি সম্ভব নয়। আর বিশ্বও পাকিস্তান-ভারতকে ক্রিকেট খেলতে দেখতে চায়।’