সাবিনাদের না খেলার প্রভাব পড়েছে র‌্যাঙ্কিংয়ে

91774256_266271441061645_349098687030362112_nছেলেদের ফুটবলে নিয়মিত আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলা হলেও মেয়েদের ফুটবলে তা ব্যতিক্রম। সাবিনা-মৌসুমীদের সেভাবে ম্যাচ খেলার ‍সুযোগ কই? যার প্রভাবটা পড়েছে ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে। সর্বশেষ চার ধাপ পিছিয়ে এখন র‌্যাঙ্কিং দাঁড়িয়েছে ১৩৪!

গত বছরের মার্চে সাফ ফুটবলে খেলেছে মেয়েরো। তারপর থেকে সাবিনাদের অলস সময় কাটাতে হয়েছে। এরমধ্যে এসএ গেমস ফুটবল হলেও তাতে অংশ নেয়নি। এক বছরের বেশি সময় ধরে আন্তর্জাতিক ফুটবলে অংশ না নেওয়ায় র‌্যাঙ্কিং তাই নিম্নমুখী! মাঝে তো র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের নামই ছিল না!

জাতীয় দলের কোচ গোলাম রব্বানী ছোটনও মনে করেন বেশি বেশি ম্যাচ খেললেই অবস্থার পরির্তন সম্ভব, ‘বেশি বেশি ম্যাচ খেলতে পারলে হয়তো র‌্যাঙ্কিংয়ে এগিয়ে থাকার সুযোগ হতো। তারপরেও আমরা বয়সভিত্তিক অনেক খেলাই খেলেছি। কিন্তু জাতীয় দলের খেলা হয়নি। এবার তো চার ধাপ পিছিয়েছি। এর আগে তো না খেলার কারণে জাতীয় দলের র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের নামই ছিল না।’

তার পরেও গোলাম রব্বানী ছোটন আশাবাদী, ‘এই বছরের মার্চ ও জুনে ফিফা প্রীতি ম্যাচের সূচি আছে। যদিও করোনাভাইরাসের কারণে মার্চে কোনও ম্যাচ খেলা যায়নি। তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে হয়তো সামনের দিকে খেলা হবে। তখন র‌্যাঙ্কিং বাড়িয়ে নেওয়ার সুযোগ থাকবে বলেই আমি আশাবাদী।’