অবশ্য বায়ার্ন মিউনিখ কর্তৃপক্ষ আগে থেকেই সমর্থকদের সতর্ক করে দিয়েছিল যে, করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ে কেউ যেন ঘরের বাইরে না আসে। এটাও বলা হয়েছিল যে লেভানডভস্কি-মুলার-কোম্যানরা ঝড়ের বেগে বেরিয়ে যাবেন বিমানবন্দর থেকে। কারো সঙ্গেই হাত মেলানো বা শুভেচ্ছা বিনিময়ের বিন্দুমাত্র সুযোগ মিলবে না।
উচ্ছ্বসিত, উল্লসিত সমর্থকদের অনুপস্থিতিতে হানসি ফ্লিকের ইউরোপজয়ী দলকে স্বাগত জানান বাভারিয়ান রাজ্যের গভর্নর মার্কাস সোডার। লুফথানসার বিমানখানা টারমাকে পৌঁছতেই সেখানে গিয়ে দলের সবাইকে বরণ করে নেন তিনি। ‘আমার দেখা বায়ার্নের সেরা দলগুলোর একটি এটি। পুরো বাভারিয়া এদের জন্য গর্বিত’-করোনাভাইরাস সতর্কতা থেকে খেলোয়াড়দের সঙ্গে বাহুতে বাহু স্পর্শ করে বলেন সোডার।
২০১৬ সালে ইয়ুপ হেইঙ্কেসের অধীন ‘ট্রেবল’ জেতার চার বছর পর হানসি ফ্লিক কোচের দায়িত্বে এসে দ্বিতীয়বার ট্রেবল জেতালেন বায়ার্ন মিউনিখকে। ১৯৭৪, ১৯৭৫, ১৯৭৬, ২০০১ ও ২০১৩ সালের পর ষষ্ঠবারের মতো ইউরোপের সেরা ক্লাব প্রতিযোগিতার শিরোপা জিতলো জার্মান চ্যাম্পিয়নরা।