ঘটনাটি ঘটেছে গত মার্চ। যখন করোনার মহামারিতে পুরো বিশ্বই বিপর্যস্ত। তখন তাকে মাদ্রিদ ছেড়ে সার্বিয়ায় যাওয়ার অনুমতি দিয়েছিল তার ক্লাব রিয়াল। যাতে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাতে পারে।
কিন্তু তখন স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমের সূত্রে জানা যায়, তিনি উল্টো সার্বিয়ার কোয়ারেন্টিন আইন ভেঙে বেলগ্রেডের রাস্তায় সতীর্থ ফুটবলারদের সঙ্গে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। এই অপরাধেই তার বিরুদ্ধে কড়া শাস্তির আবেদন করা হয়েছে। উঁচু মাত্রার সংক্রমণ ঘটা দেশ থেকে এসে আবাসস্থল ছেড়ে যাওয়ার অপরাধে কৌসুলিরা আদালতের কাছে ইয়োভিচের ৬ মাসের কারাদণ্ড চেয়েছে।
করোনার ওই সময় নিয়ম ছিল, বাইরে থেকে আসায় তাকে কম পক্ষে দুই সপ্তাহ কোয়ারেন্টিন মেনে চলতে হতো। কিন্তু ইয়োভিচ সেটি একদমই মানেননি।
অবশ্য বিষয়টা এতদূরও গড়াতো না। ঝামেলা বাঁধিয়েছেন ইয়োভিচ নিজেই। ওই কাণ্ডের পর তাকে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, মাশুল হিসেবে মানবিক কাজের জন্য যদি ৩০ হাজার ইউরো দেন, তাহলেই অভিযোগ থেকে নিস্তার মিলবে। কিন্তু ২৩ বছর বয়সী এই স্ট্রাইকার তাতে রাজি না হওয়াতে বিষয়টি আদালত পর্যন্ত টেনে নেন কৌসুলিরা।