বাংলা ট্রিবিউনকে পিতার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে আশরাফুল জানান, 'গত ১১ সেপ্টেম্বর থেকে আব্দুল মতিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। ২০০৬ সালে তার হার্ট অপারেশন হয়। এরপর গত মে মাসে হার্টে ব্লক থাকায় রিং পরানো হয়। হঠাৎ রবিবার সন্ধ্যা ৬টা ৫০ মিনিটে তার হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়। তাকে শক দেওয়া হলে হৃদক্রিয়া পুনরায় চালু হয়। এরপর রাত ১টা ১০ মিনিটে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।'
এর আগে গত ২৩ মে হঠাৎ ‘হার্ট অ্যাটাক’ করলে তাকে ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতাল ভর্তি করা হয়। প্রায় চার দিন সিসিইউতে থাকার পর বেশ কিছুদিন বারডেম হাসপাতালে ছিলেন।
২০০৬ সালে একবার ‘হার্ট অ্যাটাক' করেন আব্দুল মতিন। গত ৯ মে বুকের ব্যাথা উঠলে তাকে ইবনে সিনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে ডাক্তারের পরামর্শে তার হার্টে রিং পরানো হয়।
/আরজে/আরআই/এনএস/এমপি/