তাই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্ট শুরুর আগে ঘুড়ে ফিরে ফের আলোচনায় মুশফিকের কিপিং। এই টেস্টে কি উইকেটের পেছনে অতন্দ্র প্রহরীর দায়িত্ব পালন করবেন মুশফিক নাকি তরুণ উইকেটকিপার নুরুল হাসান সোহানের ওপরই দায়িত্ব বর্তাবে। এমন প্রশ্নে মুশফিক অবশ্য টিম ম্যানেজমেন্টের কোর্টে বল পাঠিয়ে দিয়েও চট্টগ্রাম টেস্টে কিপিং করার ব্যাপারে স্পষ্ট ইঙ্গিতই দিলেন, ‘আমার কিপিং না করার একটাই কারণ ছিল যে আঙুলে ব্যথা। সেই ব্যথা নিয়ে ১০-১২ বা ২০-৫০ ওভার কিপিং করা যায় কিন্তু ৯০-১০০ ওভার করা কঠিন ছিল। আমি এখন পুরোপুরি ফিট।’
তবে এক্ষেত্রে অবশ্য টিম ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্তের বিষয়টিও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন বাংলাদেশের টেস্ট অধিনায়ক, ‘টিম ম্যানেজমেন্ট যদি চায় তাহলে অবশ্যই কিপিং করব। আমি কিপিং করে ২০০ রানও করেছি, আবার শূন্য রানও করেছি। কিপিংটা আসলে আমার ওপর কোনও প্রভাব ফেলে না। তবে টিম ম্যানেজমেন্ট যদি মনে করে আমি কিপিং করে দলকে সাহায্য করতে পারবো, তাহলে করবো। আর যদি মনে করে আমি দলে না থাকলে টিম ভালো করবে; তাহলে তো আরও ভালো, সমস্যা নেই!’
/আরআই/এফআইআর/