আর এই ইংল্যান্ডের বিপক্ষেই সবচেয়ে বেশি পাঁচটি ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে মুশফিকের। যদিও সবচেয়ে বেশি সফল তামিম ইকবাল। চার ম্যাচ খেলে তার সংগ্রহ ৫০৫ রান। ব্যাট ও বল হাতে সমান ভূমিকা আছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং সাকিব আল হাসানের। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অভিজ্ঞতা না থাকলেও লিটল মাস্টার মুমিনুল হককেও দেখা যাবে চট্টগ্রাম টেস্টে।
সম্প্রতি সাকিব-তামিম-রিয়াদ-ইমরুল বেশ ভালো ফর্মেও আছেন। তাই ফর্ম এবং অভিজ্ঞতা দুই মিলিয়েই সিনিয়র খেলোয়াড়দের কাছ থেকে বেশি প্রত্যাশা মুশফিকের। বুধবার সংবাদ সম্মেলনে টেস্ট অধিনায়ক মুশফিক নির্দিষ্ট নাম ধরেই ঘোষণা দিলেন-এরা ভালো খেললে তাদের পক্ষে সিরিজে ভালো ফল করা সম্ভব হবে, ‘বাংলাদেশ দলে ব্যাটিংয়ে ৫-৬ জন তিনটি ফরম্যাটেই খেলে। সেদিক থেকে বললে, আমাদের জন্য এটা একটি সুবিধা। সবাই ফর্মে আছে। ইমরুল, সাকিব, তামিম বা রিয়দ ভাই, মুমিনুল, সবাই ফর্মে আছে। অবশ্যই তাদের দিকে তাকিয়ে আছি। আশা করি ওরা ভালো খেলবে। প্রথম চারে কেউ যদি বড় ইনিংস খেলতে পারে; প্রথম ইনিংসে যদি আমরা তিনশর বেশি রান করতে পারি। তাহলে এটা হবে আমাদের জন্য বড় একটি অর্জন।’
/আরআই/এফআইআর/