৬ উইকেটে ১৭১ রানে তৃতীয় দিন শুরু করে বরিশাল। প্রথম বলেই ব্যাটসম্যান রাফসান আল মাহমুদ ৫৮ রানে উইকেট হারায়। প্রথম ইনিংসে খুলনার ৪৪৪ রানের জবাব দিতে নেমে এদিন কেবল নুরুজ্জামান প্রতিরোধ গড়েছেন। বরিশাল ২৫৮ রানে অলআউট হলেও তিনি অপরাজিত ছিলেন ১০১ রানে। ১৭৫ বলে ৮ চার ও ৩ ছয়ে সাজানো তার ইনিংস।
আল-আমিন হোসেন ও আবদুর রাজ্জাক ৪টি করে উইকেট নিয়ে খুলনাকে প্রথম ইনিংসে ১৮৬ রানের লিড এনে দেন।
দ্বিতীয় ইনিংসে নুরুল হাসান ও তুষার ইমরানের ফিফটিতে সেই লিডকে ৪০২ রানে বাড়িয়ে নেয় খুলনা। ৭ উইকেটে তারা ২১৬ রানে ইনিংস ঘোষণা করে। নুরুল ৫৭ রান করেন ৮৫ বল খেলে। তুষার ৬২ বল খেলে ৫৭ রানে অপরাজিত ছিলেন।
বরিশালের সোহাগ গাজী দ্বিতীয় ইনিংসে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন। দুটি করে পান কামরুল ইসলাম রাব্বি ও মনির হোসেন।
লক্ষ্যে নেমে ১২ ওভার খেলেছে বরিশাল। ১৫ ওভারে ফজলে রাব্বি ও ১৩ রানে অপরাজিত ছিলেন রাফসান। এখনও তাদের দরকার ৩৭১ রান।
৮ উইকেটে ৪১৯ রানে দিন শুরু করেছিল চট্টগ্রাম। শরিফুল ইসলাম শেষ দুটি উইকেট নিয়ে তাদের প্রথম ইনিংস ৪৩২ রানে গুটিয়ে দেন।
দুই দিন পরিত্যক্ত হওয়ার পর রবিবার মাঠে নামার সুযোগ হয়েছিল ঢাকা ও রংপুরের। বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে এদিন বৃষ্টি নামার আগে মাত্র ১৭ ওভার হয়েছে খেলা। রংপুর কোনও উইকেট না হারিয়ে ৪৯ রান করে।
ওয়েট আউটফিল্ডের কারণে তৃতীয় দিনও পরিত্যক্ত হয়েছে ঢাকা মেট্রো ও সিলেটের ম্যাচ। কক্সবাজারের শেখ কামাল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে তিন দিনে একটিও বল মাঠে গড়ায়নি।