সাকিব আল হাসান (ঢাকা ডায়নামাইটস): ২২ উইকেট নিয়ে সবার উপরে সাকিব আল হাসান। টুর্নামেন্ট একবার পাঁচ উইকেট নেওয়ার পাশাপাশি একবার চারটি উইকেট নিয়েছেন এই অলরাউন্ডার। ১৩ ম্যাচে ১৩.২২ গড়ে সাকিব তুলে নিয়েছেন ২২টি উইকেট। চলতি আসরে তার সেরা বোলিং ফিগার ১৬ রানে পাঁচ উইকেট। লিগ পর্বে রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে সাকিব নিজের সেরা বোলিংটা করেন।
আবু জায়েদ (খুলনা টাইটানস): বোলিং নির্ভর দল হয়েই টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছিল খুলনা টাইটানস। অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র ছিলেন তরুণ এই পেসার। আস্থার প্রতিদানটা সব ম্যাচেই দিয়েছিলেন আবু জায়েদ। খুলনার সেরা চারে খেলার পেছনে বল হাতে দারুণ সহায়ক ভূমিকা রেখেছেন এই পেসার। ১২ ম্যাচে ২০.৩৮ গড়ে ১৮ উইকেট তুলে নিয়ে টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সেরা বোলার তিনি। লিগ পর্বে চিটাগং ভাইকিংসের বিপক্ষে ৩৫ রান খরচায় তুলে নিয়েছিলেন চারটি উইকেট। এটাই তার টুর্নামেন্ট সেরা বোলিং।
মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স): ধীরে ধীরে বেশ উন্নতির স্বাক্ষর রেখে চলেছেন তরুণ অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের জার্সিতে দারুণ সময় কাটিয়েছেন তিনি। হাসান আলীর সঙ্গে সমান ১৬ উইকেট নিয়ে তিনি আছেন চতুর্থ স্থানে। ১৩ ম্যাচে ২১.৪৩ গড়ে ১৬ উইকেট নিয়েছেন ২১ বছর বয়সী এই পেসার। রংপুর রাইডার্সের বিপক্ষে ২২ রানে তিন উইকেট নিয়েছেন তিনি। এটাই তার টুর্নামেন্ট সেরা বোলিং।
শহীদ আফ্রিদি (ঢাকা ডায়নামাইটস): সাকিব আল হাসানের পর ঢাকার আরেক বোলার শহীদ আফ্রিদি সেরা পাঁচ বোলারদের তালিকায় আছেন। ৮ ম্যাচে ১৫ উইকেট নিয়েছেন ‘বুম বুম’ খ্যাত আফ্রিদি। সিলেট সিক্সার্সের ব্যাটসম্যানদের লিগ পর্বের একটি ম্যাচে আফ্রিদি নিজেই গুড়িয়ে দিয়েছিলেন। ওই ম্যাচে ১২ রানে চার উইকেট নিয়ে নিজের কারিশমা দেখান এই স্পিনার।