ঢাকা, সিলেট ও চট্টগ্রামে প্রদর্শন করা হবে বিশ্বকাপ ট্রফি।
বুধবার সকালে ঢাকা থেকে শুরু হবে ট্রফির বাংলাদেশ সফর। হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সরাসরি মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে নিয়ে যাওয়া হবে এটি। তারপর সকাল সাড়ে ১০টায় ইউনিসেফের সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা ট্রফির সঙ্গে ছবি তোলার সুযোগ পাবে।
প্রায় দুই ঘণ্টা পর ট্রফির সঙ্গে ফটোসেশনে অংশ নেবেন বাংলাদেশের জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা।
বৃহস্পতিবার ঢাকার যমুনা ফিউচার পার্কে ট্রফিটি সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। সকাল ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত ঢাকাবাসীরা সামনে থেকে ট্রফি দেখার সুযোগ পাবেন।
পরের দিন শুক্রবার সিলেট নেওয়া হবে ট্রফিটি। ওখানে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম ছাড়াও সিলেট ক্যাডেট কলেজে ট্রফি রাখা হবে। সিলেট স্টেডিয়ামে সকাল ১১টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত সাধারণ দর্শনার্থীরা ট্রফির সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ পাবেন। এর আগে স্টেডিয়ামে ইউনিসেফের সুবিধা বঞ্চিত শিশুরা ট্রফির পাশে দাঁড়িয়ে ছবি তোলার সুযোগ পাবে।
সিলেট থেকে ২০ অক্টোবর ট্রফি চলে যাবে চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে। সকাল সাড়ে দশটায় ইউনিসেফের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের ট্রফির সঙ্গে ছবি তোলার পর্ব শেষ হলে সকাল ১১টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত চট্টগ্রামের ক্রিকেট ভক্তরা ট্রফির সঙ্গে সময় কাটাতে পারবেন।
গত ২৭ আগস্ট দুবাইয়ে আইসিসির সদর দফতর থেকে শুরু হয় সুদৃশ্য ট্রফির বিশ্ব পরিভ্রমণ। ২০টি দেশ ঘুরে বিশ্বকাপ শুরুর ১০০ দিন আগে ১৯ ফেব্রুয়ারি ট্রফি পৌঁছাবে ইংল্যান্ডে। ৩০ মে থেকে ১৪ জুলাই পর্যন্ত চলবে ক্রিকেটের ‘বিশ্বযুদ্ধ’।