১৪ রানে ৩ উইকেট হারানো অস্ট্রেলিয়া ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। স্টিভেন স্মিথের সঙ্গে অ্যালেক্স ক্যারি মিলে প্রতিরোধ গড়েছেন ইংলিশ বোলারদের সামনে। তাদের ব্যাটে শুরুর ধাক্কা অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছে অস্ট্রেলিয়া। ইতিমধ্যে ১০০ রানের জুটি গড়েছেন স্মিথ-ক্যারি।
হ্যান্ডসকম্বও আউট
প্রথম ওভারে ৪ রান দেন ক্রিস ওকস। দ্বিতীয় ওভারে ডেভিড ওয়ার্নারের উইকেট। এরপর ডানহাতি পেসার তার দ্বিতীয় উইকেট পেলেন পিটার হ্যান্ডসকম্বকে ফিরিয়ে। তার গতিময় বোলিংয়ে মাত্র ১৪ রানে তৃতীয় উইকেট হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। ওকসের চতুর্থ ওভারের প্রথম বলে হ্যান্ডসকম্ব বোল্ড হন ১২ বলে ৪ রান করে।
শুরুতেই দুই ওপেনারকে হারালো অজিরা
মাত্র ১০ রানে দুই ওপেনারকে হারালো অস্ট্রেলিয়া। ক্রিস ওকসের প্রথম ওভারে ৪ রান করার পরই হোঁচট খেয়েছে অস্ট্রেলিয়া। দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলে উইকেট হারিয়েছে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা। জোফরা আর্চারের বলে এলবিডাব্লিউ হন অ্যারন ফিঞ্চ। আম্পায়ারের আউটের সিদ্ধান্তে রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি অজি অধিনায়ক। প্রথম বলে রানের খাতা না খুলে বিদায় নেন তিনি। এরপর ওকসের শিকার হন ডেভিড ওয়ার্নার। জনি বেয়ারস্টোকে ক্যাচ দিয়ে ১১ বলে ৯ রান করে আউট হন তিনি।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে অস্ট্রেলিয়া
ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের মুখোমুখি হবে কে? এই প্রশ্নের উত্তর জানা যাবে আর কয়েক ঘণ্টা পরই। বার্মিংহামের এজবাস্টনে দ্বিতীয় সেমিফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে ইংল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া। টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছে অজিরা।
১৯৯২ সালের পর থেকে কখনও নকআউটের গেরো কাটাতে পারেনি ইংল্যান্ড। ২৭ বছর পর তারা উঠেছে সেমিফাইনালে। এবার সেই ব্যর্থতার বৃত্ত ভেঙে ফাইনালে যাওয়ার পথ খুঁজছে স্বাগতিকরা।
অস্ট্রেলিয়ার একাদশে একটি পরিবর্তন এসেছে। ইনজুরিতে উসমান খাজা নেই, তার জায়গায় ঢুকেছেন পিটার হ্যান্ডসকম্ব।
ইংল্যান্ড একাদশ: এউইন মরগান (অধিনায়ক), জেসন রয়, জনি বেয়ারস্টো, জো রুট, বেন স্টোকস, জস বাটলার (উইকেটরক্ষক), ক্রিস ওকস, লিয়াম প্লাঙ্কেট, আদিল রশিদ, জোফরা আর্চার, মার্ক উড।
অস্ট্রেলিয়া একাদশ: অ্যারন ফিঞ্চ (অধিনায়ক), ডেভিড ওয়ার্নার, স্টিভেন স্মিথ, পিটার হ্যান্ডসকম্ব, মার্কাস স্টোইনিস, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, অ্যালেক্স ক্যারি (উইকেটরক্ষক), প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক, নাথান লায়ন, জেসন বেহরেনডর্ফ।