পারভেজের দুরন্ত থ্রোতে কেভিন কাসুজা (৭০) রান আউট হতেই পাল্টে যায় প্রস্তুতি ম্যাচের চেহারা। অফব্রেক বোলিংয়ে জ্বলে ওঠেন শাহাদাত হোসেন ও আল আমিন জুনিয়র। বিকেএসপিতে প্রথম দিনশেষে সফরকারীদের স্কোর ২৯১/৭। চারটি ক্যাচ না পড়লে আজই হয়তো অলআউট হয়ে যেতো জিম্বাবুয়ে।
৮ ওভারে ১৬ রান খরচায় তিন উইকেট নিয়ে দিনের সেরা বোলার শাহাদাত। ৪০ রানে আল আমিনের শিকার দুটি। অন্য উইকেটটি আরেক বিশ্বকাপজয়ী শরীফুল ইসলামের।
আজকের সাফল্য নিয়ে তরুণ অলরাউন্ডারের বিশ্লেষণ, ‘আমি নিজের প্রসেসে বোলিং করেছি। বেশি কিছু চিন্তা করিনি। শুধু ভেবেছি ডট বল করলে এমনিতেই উইকেট চলে আসবে।’
সাধারণত স্পিন নির্ভর দল নিয়ে জিম্বাবুয়ের মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ। দুই দিনের প্রস্তুতি ম্যাচেও সফরকারীরা ভেঙে পড়েছে স্পিনে। শাহাদাত অবশ্য দলের পেসারদের অবদান খাটো করে দেখছেন না, ‘ওরা কিন্তু পেসও তেমন ভালো খেলেনি। স্পিনাররা উইকেট নিয়েছে বলে মনে হচ্ছে ওরা স্পিন বলে খারাপ। উইকেট খারাপও না, ভালোও না। ব্যাটসম্যানদের পক্ষেই ধরতে পারেন। তেমন পেস সহায়ক না। আর স্পিনাররা তো বাংলাদেশের যে কোনও উইকেট থেকেই সুবিধা নিতে পারে।’