ম্যানইউতে খেলেই রোনালদোর তারকা হয়ে ওঠা। মাত্র ১৮ বছর বয়সে তাকে স্পোর্তিং লিসবন থেকে নিয়ে এসেছিলেন ম্যানইউর সফলতম কোচ স্যার অ্যালেক্স ফার্গুসন। বাকিটা ইতিহাস। ছয় মৌসুম ওল্ড ট্রাফোর্ডে কাটিয়ে তিনটি প্রিমিয়ার লিগ ছাড়াও একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের আনন্দে মেতে উঠেছিলেন রোনালদো।
২০০৯ সালে পর্তুগিজ তারকার ঠিকানা হয় রিয়াল মাদ্রিদ। স্পেনের সফলতম ক্লাবে মরিনহোর অধীনে তিন মৌসুম খেলার অভিজ্ঞতাও আছে রোনালদোর। তবে ম্যানচেস্টারে দুই পর্তুগিজকে আবার একসঙ্গে দেখার সম্ভাবনা উড়িয়ে দিয়েছেন মরিনহো নিজেই। স্বঘোষিত ‘স্পেশাল ওয়ান’ কোচ স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছেন, রোনালদোর ওল্ড ট্রাফোর্ডে ফেরার কোনও সম্ভাবনা নেই।
শনিবার এক প্রীতি ম্যাচে এলএ গ্যালাক্সিকে ৫-২ গোলে হারিয়েছে ম্যানইউ। যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে জয়ের পর মরিনহো বলেছেন, ‘আমরা কখনও এটা নিয়ে (রোনালদোকে নিয়ে আসা) ভাবিনি। কারণ সে তার ক্লাবের খুব গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়, দলের আর্থিক শক্তির দারুণ উৎস।’ এ কারণে রিয়ালের সাবেক কোচের অভিমত, ‘রোনালদো ক্লাব ছাড়তে পারে, আমাদের এমন চিন্তা করার কোনও কারণ নেই। আমি চাই না আমার ক্লাব এমন খেলোয়াড়কে নিয়ে সময় নষ্ট করুক যে আসলে মিশন ইম্পসিবল।’ গোল, ইএসপিএনএফসি
/এফএইচএম/এএআর/