গুইনগাম্পে বল দখলে ও সুযোগ তৈরিতে আধিপত্য ছিল ফ্রান্সের। কিন্তু তাদের অবাক করে দিয়ে ৩০ মিনিটে লিড নেয় আইসল্যান্ড। কর্নার প্রান্ত থেকে বল টেনে নিয়ে প্রেসনেল কিমপেম্বেকে কাটিয়ে বল বক্সের দিকে পাঠান আলফ্রেড ফিনবোগাসন। সামনের দিকে এগিয়ে এসে জোরালো শট নেন বিরকির বিজার্নাসন। তাতেই জালে জড়ায় বল।
নতুন কোচ এরিক হামরেনের অধীনে আইসল্যান্ড প্রথম গোল করে এগিয়ে যায়। বিরতির পর ১৩ মিনিটে কারি আর্নাসন যোগ করেন দ্বিতীয় গোল।
দুই গোলে পিছিয়ে পড়ার ২ মিনিট পর আন্তোয়ান গ্রিয়েজমানের বদলি হয়ে মাঠে নামেন এমবাপে। তাকে আটকাতে সব চেষ্টাই করেছে আইসল্যান্ড। একটি গোলও করেন পিএসজি স্ট্রাইকার, কিন্তু অফসাইডে বাতিল হয়ে যায়। তবে ৮৬ মিনিটে তার শট ঠেকাতে গিয়ে আত্মঘাতী গোল করেন হোলমার ওর্ন এইজোলফসন। তার চার মিনিট পর ডিবক্সের মধ্যে কলবেইন সিগথোরসনের হাতে বল লাগলে পেনাল্টি থেকে গোল করে সমতা ফেরান রাশিয়া বিশ্বকাপের সেরা তরুণ খেলোয়াড়।
আগামী মঙ্গলবার নেশন্স লিগের তৃতীয় ম্যাচে ফ্রান্স স্টেডিয়ামে জার্মানিকে স্বাগত জানাবে ফরাসিরা। তার আগের দিন সুইজরল্যান্ডের বিপক্ষে ঘরের মাঠে খেলবে আইসল্যান্ড।
বৃহস্পতিবার উয়েফা নেশন্স লিগে দ্বিতীয় জয় পেয়েছে পর্তুগাল। ৩-২ গোলে তারা পোল্যান্ডকে হারিয়ে ৬ পয়েন্টে তিন নম্বর গ্রুপের শীর্ষে উঠেছে। তিন ম্যাচ শেষে সমান ১ পয়েন্ট করে নিয়ে দ্বিতীয় ও তৃতীয় পোল্যান্ড ও ইতালি। ইএসপিএনএফসি